Monday, 1 April 2013

খিস্তি খাস্তা ২

আমি নর্দমা র জল থেকে রুহ আফজা পান করে থাকি-
আমার বিরিয়ানি ডাস্টবিন থেকে গরমাগরম উঠে আসে-
কুকুরের মত তোমাদের সাথে বসে ডালভাত খেতে আমার ঘেন্না হয়-
বিগত ৩০ বছর আমার পাকস্থলিতে যতটুকু হাইড্রক্লোরিক আসিড জমেছিল-
সব তোমাদের পৌষ্টিক নালিতে উগরে দিয়ে যাব।
উর্বর হবে তোমার চারণভূমি-যে ভূমিতে ঈশ্বরের বিষ্ঠা মেখে তুমি তোমার সন্তানের রক্ত পান কর-
আমার বিষ্ঠায় আমি নৈবেদ্য মেখে দেব তোমাদের ঈশ্বরের মুখে,
আর অপত্য বরাহের মত তুমি নিজের মা কে বলাত্কার করবে-
যেমন করে যাও-প্রতিনিয়ত-অহরহ-
যেমন নিজের সহোদরার ক্ষুদ্রান্ত্রের কাটলেট খেয়ে ঢেঁকুর তোলো শব্দ করে-
যেমন নিজের শিশ্নাগ্রে গোলাপ ফুল গুঁজে প্রেম নিবেদন করো-
যেমন নিজের অন্ডকোষে তিলক বা বোরখা অথবা দড়িবাঁধা ক্রস লাগিয়ে ঘুরে বেড়াও।
তোমাদের ঘেন্না করে করে আমি বীর্জ্যত্যাগ করতে ও ভুলে যাই-
ভুলে যাই আমি তোমাদের মায়ের জরায়ুতে কোনদিন সাঁতার কেটেছি-
ভুলে যাই আমি তোমাদের শক্ত জমিতে নিজের ঔরসে বুনে দিয়েছি তোমাদের ই জগত।
আজ তোমরা যে স্থাবর মাটিতে রক্ত-মুত্র-বিষ্ঠায় মাখামাখি হয়ে দাঁড়িয়ে আছ-
একদিন সেখানে ই তোমাদের ইন্দ্রপ্রস্থ বানিয়েছি আমি.
ভেঙ্গে দেব-
ভেঙ্গে দেব তোমাদের এই প্রাসাদের - এই অট্টালিকার চূড়া-
তোমাদের স্লেজ হ্যামারের আঘাতে একটা একটা করে আমার হাড় ভেঙ্গে যাওয়ার যে যন্ত্রণা-
তোমাদের ই ফিরিয়ে দিয়ে যাব। তোমাদের করোটি ফেটে বেরোনো হলুদ রঙের ঘিলু-
আমার বাটার স্কচ আইসক্রিম.
তোমাদের নারীদের ধর্ষনজাত শীত্কার আমার ব্রহ্ম সঙ্গীত।
তোমাদের কেটে নেব অন্ডকোষ আমার পেপার ওয়েট।
দারিদ্র্যসীমার সীমাহীন নিচে দাঁড়িয়ে আমি অপেক্ষা করছি -
কখন এই পিরামিড তা উল্টে দিয়ে তোমাদের মাথার উপর দাঁড়িয়ে আমি মূত্রত্যাগ করব।

1 comment: